রূপগঞ্জ উপজেলার সীমানাবর্তী হোড়গাঁও এলাকায় অবাদে মাদক বিক্রি হলেও রহস্যজনক কারণে প্রশাসন নিরব ভূমিকা পালন করছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। বিপুল পরিমাণ মাদকসহ ওই এলাকার মাদক কারবারি সুজন মিয়া ঢাকার কেরানীগঞ্জে আটকের পর এক মাস হাজতবাস করে জামিনে বেরিয়ে আসে। এখন সে মাদক বিক্রিতে আরো বেপরোয়া হয়ে ওঠেছে।
এলাকাবাসী জানায়, উপজেলার হোড়গাঁও এলাকাটি রূপগঞ্জের সীমানাবর্তী হওয়ায় পুলিশ আসার সংবাদ পেলে পাশের উপজেলা আড়াইহাজারে চলে যায়। ফলে পুলিশ তাকে ধরতে পারছে না। দীর্ঘদিন ধরে হোড়গাঁও গ্রামের ইদ্রিস আলীর ছেলে সুজন মিয়া মাদক কারবারি করে আসছে।
এ কাজে আর্থিক সহযোগিতা করে তারই খালা একই এলাকার জাইদুল হকের স্ত্রী পুতুল আক্তার। চলতি বছরের ফেব্র“য়ারী মাসে ২০ লাখ টাকার মাদকসহ ঢাকার কেরানীগঞ্জ থানা পুলিশের হাতে আটক হয়। পরে এক মাস হাজতবাসের পর জামিনে বেরিয়ে পুনরায় মাদক ব্যবসা শুরু করে। অবিলম্বে মাদক কারবারি সুজন ও তার খালা পুতুলের গ্রেপ্তার দাবি করেন এলাকাবাসী।
রূপগঞ্জ থানার ওসি আবুল ফয়সাল মো. সাহেদ জানান, বিষয়টি জানা ছিল না। তবে মাদকের সাথে সম্পৃক্ত কাউকে ছাড় দেয়া হবে না।