বন্দরের বিভিন্ন এলাকায় দুই দিন ধরে গ্যাস নেই। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন গ্রাহকরা। গ্যাস না থাকায় বিশেষ করে চরম বিপাকে পড়েছেন রোজাদাররা। সাহরি ও ইফতার কিনে খেতে হচ্ছে রোজাদারদের ।
দোকানের অস্বাস্থ্যকর খাবার খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন অনেক রোজাদার। গ্যাস সরবরাহ না থাকায় শিল্পকারখানায়ও এর বিরূপ প্রভাব পড়েছে। উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে কমপক্ষে অর্ধশত কারখানায়। তবে কি কারণে দুই ধরে গ্যাস সরবরাহ বন্ধ আছে তা জানাতে পারেনি সংশ্লিষ্টরা।
এলাকাবাসী জানান, শুক্রবার কোনো নোটিশ ছাড়াই , চৌরাপাড়া , লক্ষণখোলা , বক্তারকান্দি আমিরাবাদ, নোয়াদ্দা, নবীগঞ্জ, কদমরসুল, ঢাকেশ্বরী প্রভৃতি এলাকার গ্যাস চলে যায়। গ্যাস সংকটের কারণে হাহাকার অবস্থা দেখা দেয় এ সব এলাকার আবাসিক গ্রাহকদের মাঝে।
পবিত্র রমজান মাসে গ্যাস সংকট হওয়ায় রান্না বান্না করতে পারছেনননা অধিকাংশ রোজাদার। তারা বাজার থেকে কিনে সাহরি ইফতার ও রাতের খাবার খাচ্ছেন। অনেকেই আবার কেরোসিন, মাটির চুলা, রাইস কুকার ও ইনডেকশন ওভেনে রান্না করছেন।
এ ব্যাপারে তিতাস গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানীর ডিজিএম প্রকৌশলী মোঃ সুরুজ আলম জানান, কি কারণে গ্যাস সংকট হয়েছে জানিনা। দুই দিন ছুটি থাকায় তিনি কর্মস্থলে নেই। তবে কেনো সংকট হচ্ছে তা তিনি খবর নিয়ে জানাবেন বলে জানান।