প্রতিদিনই নতুন নতুন এলাকায় ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত হওয়ায় জনমনে চরম আতঙ্ক বিরাজ করছে। বিশেষ করে মহানগরীর ২৭টি ওয়ার্ডেই বাড়ছে এডিস মশার উপদ্রব ও ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা, ডেঙ্গুসহ মশাবাহিত রোগের সংখ্যাও বেড়েই চলেছে।
কোনো পরিকল্পিত ব্যবস্থা না থাকায় দিনের পর দিন বাড়ছে মশার উপদ্রব। আক্রান্তদের বড় অংশ নারী ও শিশু। এ ছাড়াও প্রতিদিনই জেলার বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী ভর্তি হচ্ছেন। ডেঙ্গু প্রতিরোধে প্রয়োজন এডিস মশার উৎসস্থল ধ্বংস করা।
তাই ডেংগু মশা প্রতিরোধে ফগার মেশিন দিয়ে তার নিজেস্ব কর্মী দিয়ে ৫ নভেম্বর বুধবার ঈশা খাঁ রোড, কিল্লারপুল, তল্লা ছোট মসজিদ, তল্লা বড় মসজিদ, মোকরবা রোড, খানপুর ব্রাঞ্চ রোড, হাসপাতাল এলাকায় ডেঙ্গু মশা প্রতিরোধে ফগার মেশিন দিয়ে ওষুধ ছিটাচ্ছে বিশিষ্ট শিল্পপতি ও সমাজ সেবক আবু জাফর আহমেদ বাবুল।
আবু জাফর আহমেদ বাবুল বলেন, আমি চেষ্টা করছি ডেঙ্গু নির্মূল করতে, মশার লার্ভা ধ্বংসে কার্যকর ওষুধ ব্যবহারে সতর্কতা অবলম্বন করছি।
মহানগরে এডিস মশাসহ বিভিন্ন মশার উপদ্রব বেড়েছে, স্বাস্থ্য সুরক্ষায় আমরা সচেষ্ট এবং সতর্ক রয়েছি। ডেঙ্গু প্রতিরোধে জনস্বার্থে জনসচেতনতা বৃদ্ধি কার্যক্রমও অব্যাহত থাকবে।


































