বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী কৃষকদলের কেন্দ্রীয় কমিটির ১নং যুগ্ম সম্পাদক অ্যাডভোকেট শরীফ হোসেন মোল্লা বলেছেন, বিগত স্বৈরাচারী ফ্যাসিষ্ট হাসিনার সরকারের বিরুদ্ধে ১৭ বছর আন্দোলন সংগ্রামে মাঠে ছিলো বিএনপির প্রতিটি নেতৃবৃন্দ।
কোন প্রকার মামলা-হামলাকে তোয়াক্কা করেনি। আগামী ১৩ নভেম্বর ঢাকা লকডাউন নামে স্বৈরাচারী হাসিনা যে ঘোষনা দিয়েছেন তা প্রতিহত করতে কৃষকদলের প্রতিটি নেতাকর্মী প্রতিটি পাড়া-মহল্লায় অবস্থান নিবে এবং পাহাড়া দিবে।
সোমবার (১০ নভেম্বর) বিকেলে ফতুল্লাস্থ শাহ ফতেহউল্লাহ কনভেনশন হলে ফতুল্লা ইউনিয়ন কৃষকদলের কর্মী সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি উপরোক্ত কথা গুলো বলেন।
কৃষক দলের যুগ্ম আহবায়ক মোসলেহউদ্দিন মুছার সভাপতিত্বে কর্মী সম্মেলনে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা কৃষকদলের আহবায়ক ডা: মো.শাহীন মিয়া।
অনুষ্ঠানের উদ্বোধক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ফতুল্লা থানা কৃষকদলের আহবায়ক মো.জুয়েল আরমান। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,ফতুল্লা থানা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক মো.রুহুল আমিন শিকদার,ফতুল্লা থানা স্বেচ্ছাসেবকদলের আহবায়ক জাকির হোসেন রবিন,থানা বিএনপির ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক মো.সাগর সিদ্দিকী,থানা কৃষকদলের সিয়ির যুগ্ম আহবায়ক মো.ইব্রাহিম মিয়াসহ বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে আসা কৃষকদলের নেতাকর্মীরা।
প্রধান অতিথি আরো বলেন, ১৩ নভেম্বর যদি আওয়ামীলীগের কোন দোসর অরাজকতার চেষ্টা করে তাহলে তাদের বাড়ির ইটগুলো খুলে নেয়া হবে।
দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমানের ৩১ দফা সর্ম্পকে অবগত করতে প্রতিটি বাড়িতে গিয়ে মা-বোনদেরকে অবগত করতে হবে এবং বোঝাতে হবে বিএনপির কাছে এ মাতৃভমি নিরাপদ।
প্রধান বক্তা জেলা কৃষকদলের আহবায়ক ডা: মো.শাহীন মিয়া বলেন, ফতুল্লাতে কৃষকদলকে সুসংগঠিত করতে জুয়েল আরমান যে কষ্ট করেছেন তা স্বরনীয় হয়ে থাকবে।
একমাসের ব্যবধানে থানার প্রতিটি ইউনিয়ন কর্মী সম্মেলন করেছেন এবং কৃষকদলকে সুসংগঠিত করেছেন। তিনি আরো বলেন,আসছে নির্বাচন উপলক্ষে কেন্দ্র হতে সারা দেশে ৯ জন কৃষকদলের নেতাকে মনোনয়ন দিয়েছেন।
আমরা কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের অনুরোধ করবো নারায়ণগঞ্জ ৪ আসনে অ্যাডভোকেট শরীফ হোসেন মোল্ল কে মনোনীত করে ১০’র কোঠা পরিপুর্ন করবেন।


































