“সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় পুলিশ ক্লিয়ারেন্স পেতে গুনতে হলো অতিরিক্ত টাকা” শিরোনামে আজ বুধবার (৩ ডিসেম্বর) নারায়ণগঞ্জের বিভিন্ন স্থানীয় গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদের ব্যাখ্যা দিয়েছেন সিদ্ধিরগঞ্জ থানার এএসআই সুলতান মাহমুদ।
তিনি জানান, পুলিশ ক্লিয়ারেন্সের প্রতিবেদন দিতে আমি মাহমুদুল নামে ওই ব্যক্তির কাছ থেকে কোন অর্থ দাবি করিনি। তাকে কোনভাবে হয়রানিও করিনি। ক্লিয়ারেন্সের জন্য থানায় আসলে মাহমুদুল হাসানের কাগজপত্রে অসঙ্গতি থাকায় আমি তাকে এগুলো সংশোধন করে আনতে বলি। যার ফলে তার কাজে কিছুটা সময় বিলম্বিত হয়েছে। পরবর্তীতে সে প্রয়োজনীয় সকল সঠিক কাগজপত্র নিয়ে আসলে আমি নিয়ম অনুযায়ী তার ক্লিয়ারেন্সের প্রতিবেদন সঠিকভাবে প্রদান করি। এ বিষয়টিকে সাংবাদিকদের কাছে ভুলভাবে উপস্থাপন করে আমার বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে।
এ বিষয়ে সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ শাহীনুর আলম বলেন, শুধু পুলিশ ক্লিয়ারেন্স নয়, মামলা-জিডি কোনটাতেই পুলিশকে টাকা দিতে হয় না। আমি এখানে দায়িত্ব নেয়ার পর ভুক্তভোগীদের তাদের প্রাপ্য সুবিধা দেয়ার সর্বাত্মক চেষ্টা করা হয়েছে। যখনই কেউ মামলা, জিডি এবং পুলিশ ক্লিয়ারেন্স এর জন্য থানায় এসেছে আমি ব্যক্তিগত ভাবে তাদের ডেকে কথা বলেছি, জানতে চেয়েছি সেবা পাওয়ার জন্য কোন পুলিশ সদস্যকে টাকা দিতে হয়েছে কি না, তারা না বলেছেন। আমি নিজেও বলে দিয়েছি এই সকল সেবার জন্য ভুক্তভোগীদের কোন টাকা দিতে হবে না। কেউ কোন অনৈতিক সুবিধা দাবী করলে আমাকে যেনো জানানো হয়।
তিনি বলেন, পুলিশ জনগণের বন্ধু। আমরা বন্ধু হিসেবেই মানুষকে সেবা দিতে চাই।


































