
২০০২ সালের ২৯ আগষ্ট জনগণের স্বার্থের প্রতিনিধিত্বকারী রাজনৈতিক দল হিসেবে গণসংহতি আন্দোলন যাত্রা শুরু করে। তার ধারাবাহিকতায় ২০০২ সাল থেকে বিভিন্ন ভাবে নারায়ণগঞ্জ সক্রিয় থাকলেও সাংগঠনিক কাঠামো গড়ে উঠে ২০০৭ সালে।
গত ১৮ বছর নারায়ণগঞ্জের বিভিন্ন স্থানীয় আন্দোলনসহ সরকার বিরোধী সমস্ত আন্দোলনে গণসংহতি আন্দোলন সামর্থ্যের সর্বোচ্চ দিয়ে রাজপথে সক্রিয় ছিল।
নারায়ণগঞ্জে সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে আন্দোলন করতে গিয়ে বহু নেতা-কর্মী হামলা, নির্যাতন এবং অত্যাচার মোকাবিলা করেছে। এমনকি নেতা-কর্মীরা মামলারও শিকার হয়েছেন। গত ৫ আগষ্ট ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে নেতৃত্বদানকারী অন্যতম শক্তি ছিল গণসংহতি আন্দোলন।
আগামীকাল ২৯ আগষ্ট গণসংহতি আন্দোলনের ২৩ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বিকাল ৪ টায় ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের শহীদ এবং ২৪ সালে ছাত্র জনতার গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে চাষাড়া বিজয়স্তম্ভে শ্রদ্ধাঞ্জলি জ্ঞাপন করবে। বিকাল ৫ টায় গণঅভ্যুত্থান পরর্বতীতে নারায়ণগঞ্জ গঠনে রাজনৈতিক দলগুলোর ভূমিকা ও বাস্তবতা শীর্ষক মতবিনিময় অনুষ্ঠিত হবে।
গণসংহতি আন্দোলন নারায়ণগঞ্জ জেলার সমন্বয়কারী তরিকুল সুজন এর সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় উপস্থিত থাকবেন, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক অধ্যাপক মামুন মাহমুদ, মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক এ্যাড সাখাওয়াত হোসেন খান, খেলাফত মজলিসের কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব এবিএম সিরাজুল মামুন, এনসিপির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব এবং জেলা কমিটির প্রধান সমন্বয়কারী এ্যাড. আল আমিন, ইসলামী আন্দোলন নারায়ণগঞ্জ মহানগর কমিটির সভাপতি মুফতি মাসুম বিল্লাহ, এবি পার্টির ঢাকা বিভাগীয় সহ সাংগঠনিক সম্পাদক ও জেলা কমিটির সভাপতি শাহজাহান ব্যাপারী, গণঅধিকার পরিষদের নারায়ণগঞ্জ জেলার সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার নাহিদ, সিপিবি'র নারায়ণগঞ্জ জেলা সভাপতি হাফিজুল ইসলাম, বাসদ নারায়ণগঞ্জ জেলার সদস্য সচিব আবু নাঈম খান বিপ্লব, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির জেলা সভাপতি মাহমুদ হোসেন, জাসদ (রব) এর নারায়ণগঞ্জ মহানগর কমিটির সভাপতি মোতালেব মাস্টার, জাসদ (আম্বিয়া) জেলা সভাপতি সোলায়মান দেওয়ান।