৭ জানুয়ারি (রবিবার) দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ নির্বাচনে নারায়ণগঞ্জ-৩ (সোনরগাঁও) আসন থেকে বিভিন্ন দল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীর ৮ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দিতা করেন।
প্রতিদ্বন্দি এই ৫প্রার্থীর মধ্যে ৬ জন প্রার্থীই প্রত্যেকের নির্বাচনী এলাকার মোট ভোটের শতকরা সাড়ে ১২ শতাংশ ভোট পান নাই। ফলে ওই ৬ জন প্রার্থীর নির্বাচনের মনোনয়ন দাখিলের সময় প্রদেয় জামানতের টাকা বাজেয়াপ্ত হচ্ছে।
জেলার রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, নারায়ণগঞ্জ-৩ আসনের ৮ প্রার্থীর ৬ জনই জামানত হারিয়েছেন। তারা হলেন, স্বতন্ত্র প্রার্থী এ.এইচ.এম. মাসুদ (ঈগল)। তিনি পেয়েছেন ২৫৯ ভোট। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন (বিএনএম) এর এ.বি.এম ওয়ালিউর রহমান খান (নোঙ্গর)। তিনি পেয়েছেন ৪৬৭ ভোট।
বিকল্পধারা বাংলাদেশের কুলা প্রতীকের প্রার্থী নারায়ণ দাস পেয়েছেন ২৫১ ভোট। বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির মোহাম্মদ আসলাম হোসাইন একতারা প্রতীকে নির্বাচন করে পেয়েছেন ৭৬৪ ভোট। মো. আরিফ বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোট (ছড়ি) ১৬৩, মো. মজিবুর রহমান (মানিক) বাংলাদেশ তরীকত ফেডারেশন (বিটিএফ) (ফুলের মালা) ৪৮৭।
প্রসঙ্গত, উল্লেখ্য, নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ উপজেলা ও সোনারগাঁ পৌরসভার ১০টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত নারায়ণগঞ্জ ৩ আসন। এ আসনে মোট ভোটকেন্দ্র রয়েছে ১৩১টি।
মোট ভোট কক্ষের সংখ্যা ৭৭১। এ আসনে মোট ভোটার সংখ্যা ৩ লাখ ৪৫ হাজার ৬৩৮ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ১ লাখ ৭৮ হাজার ১৪৯ জন ও নারী ভোটার ১ লাখ ৬৭ হাজার ৪৮৯ জন।
