বন্দরে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে স্বামী পরিত্যক্তা গৃহবধূকে স্ত্রী পরিচয় দিয়ে ভাড়াটিয়া বাড়িতে এনে জোর পূর্বক ধর্ষণের ঘটনায় থানায় মামলা দায়ের হয়েছে।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগী স্বামী পরিত্যক্তা ও ১ সন্তানের জননী বাদী হয়ে ধর্ষণের ঘটনার ১০ দিন পর বন্দর থানায় লম্পট ধর্ষক ইমনকে আসামি করে বন্দর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে একটি মামলা দায়ের করেন।
জানাগেছে, গত ২০১৩ ইং সালে পারিবারিক ভাবে সোহেল (২৮) সাথে ভুক্তভোগী গৃহবধূ (২৩) ্এর বিয়ে হয়। বিয়ের পর আমাদের সংসারে ৬ বছরের একটি কন্যা সন্তানের জন্ম হয়। আমার প্রথম স্বামী সোহেল মিয়ার সাথে বিবাদী লম্পট ইমন এক সাথে জুতার কারখানায় কাজ করার সুবাদে তার সাথে আমার পরিচয় হয়।
পারিবারি কারনে গত ৪ বছর পূর্বে আমার প্রথম স্বামী সোহেল মিয়া আমাকে তালাক প্রদান করে। পরে বিবাদী ইমনের সাথে আমার প্রেমের সম্পকৃ গড়ে উঠে। এর ধারাবাহিকতায় গত ১ বছর যাবত আমাকে বিয়ে করিবে বলে তিনগাও পশু হাসপাতাল সংলগ্ন এলাকায় একটি বাসা ভাড়া নেয়।
পরে সে আমাকে বিয়ে করার কথা বলে গত ১৫মে সহ বিভিন্ন তারিখে আমাকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ভাড়াটিয়া ঘরে একাধিকবার ধর্ষন করে। পরে আমি লম্পট ইমনকে বিয়ের করার জন্য চাপসৃষ্টি করলে ইমন আমাকে বিয়ে করবে না বলে নানা ভাবে হুমকি দামকি দেয়।
পরে আমি স্থানীয় ভাবে বিচার চেয়ে না পেয়ে এ ব্যাপারে আমি বন্দর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করি। পরে পুলিশ ভিকটিমকে উদ্ধার করে ডাক্তারি পরিক্ষা শেষে ২২ ধারায় আদালতে প্রেরণ করা হয়।