
বন্দরে অস্থায়ী পশুর হাট বসানোকে কেন্দ্র করে আতংকে আছে এলাকাবাসী। এক হাট বন্ধ বা অনুমতি না দিলে অন্য জায়গায় হাট বসানোর জন্য আবেদন করে প্রতিপক্ষরা প্রতিনিয়ত মহরা দিচ্ছে।
নাসিক ২৭ নং ওর্য়াড বন্দরের মুরাদপুরস্থ মোতালেব মিয়ার বালুর মাঠে অস্থায়ী পশুর হাট বসানোর জন্য আবেদন করেন বিএনপির একটি গ্রুপ।
বিগত স্বৈরাচারী সরকারের দোসরদের সাথে আতাতকারী ও আওয়ামীলীগে যোগদানকারী এস এ মোমেনের ভাই আলামিন আবেদন করলেও বিপক্ষে অবস্থানে বিএনপির ২৭ নং ওর্য়াড বিএনপির সভাপতি হত্যাসহ ডজনখানিক মামলার আসামী ডলারের ভাই ফিরোজ আহমেদ, সাধারন সম্পাদক, মদনপুর ইউনিয়ন বিএনপির শাহীন আহমেদ, মিটু। অস্থায়ী পশুর হাট নিয়ে তাদের মুখামুখি অবস্থানের কারনে ধূম্রজালে সচেতন মহল।
জেলা প্রশাসক জাহিদুল ইসলাম স্পট ভাষায় বলেছিলেন, কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, মসজিদ,সহ রাস্তায় গরুর হাট হবে না। হাট নিয়ে কোন অরজগতা বরদাস্ত করা হবে না।
আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এডিসি জেনারেল মোঃ আলমগীর হোসেনকে তার অফিস ও ব্যাক্তিগত নাম্বারে ফোন দিয়ে পাওয়া যায়নি।
বন্দর উপজেলা প্রশাসনের কতিপয় অসাধু কর্তারদের যোগসাজশে বিভিন্ন স্থানে হাট বসানোর আবেদন করতে পারে।
নির্বাহী কর্মকর্তা মোস্তাফিজ রহমান বলেন, আবেদন পরেছে শুনেছি। সকল তথ্য উপাত্ত সংগ্রহের পর সিদ্ধান্তঃ জানানো হবে। হাট নিয়ে কোন অরজগতা হতে পারে এমন কোন সংকেত আসলে তা বিবেচনায় থাকবে।
গোয়েন্দা সংস্থার একাধিক টিমের তথ্য অনুযায়ে, যেখানে হাটের আবেদন পড়েছে তা ঝুকিপূর্ণ এলাকা। এ এলাকায় এমনিই একটি সন্ত্রাসী এলাকা। এখানে হাট বসানোর আবেদন আসলেও আমাদের রির্পোট পেশ করবো।
মুরাদপুর এলাকায় গরুর হাটের অনুমতি নিয়ে বিএনপির চতুরমুখী অবস্থান অপরদিকে স্বৈরাচারী সরকারের দোসরদের পেছনের কলকাঠির নাড়ায় শংকায় রয়েছে এলাকাবাসী।